যাকাত ক্যালকুলেটর
যাকাত আদায়ের জন্য নির্দিষ্ট চন্দ্র তারিখ নির্ধারন করতে হবে
যাকাত আদায়যোগ্য সম্পদ
- স্বর্ণ (বিক্রয় করতে গেলে যে মূল্য পাওয়া যাবে)
- রুপা (বিক্রয় করতে গেলে যে মূল্য পাওয়া যাবে)
- নগদ অর্থ (নিজের কাছে বা অপরের কাছে গচ্ছিত)
- ভবিষ্যতে কোন কাজের জন্য জমানো টাকা
- বৈদেশিক মুদ্রার (বর্তমান মূল্য)
- ব্যাংক, সমিতি বা অন্য কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে (চলতি, সঞ্চয়ী, দীর্ঘমেয়াদী) যে কোন ধরনের জমাকৃত অর্থ (সুদ ব্যতীত)
- স্টক পণ্যের পাইকারী মূল্য
- ব্যাংক লকারে গচ্ছিত সম্পদের অর্থমূল্য
- ফেরতযোগ্য বীমা পলিসিতে জমাকৃত প্রিমিয়াম
- যে কোন বন্ড, ডিবেঞ্চার ও ট্রেজারী বিল ইত্যাদির ক্রয়মূল্য
- ঐচ্ছিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের সমুদয় অর্থ এবং বাধ্যতামূলক প্রভিডেন্ট ফান্ডের স্বেচ্ছাপ্রদত্ত অতিরিক্ত অংশ
- কাউকে ঋণ হিসাবে প্রদত্ত অর্থ (যদি ঋণগ্রহীতা স্বীকার করে এবং তা প্রাপ্তির আশা থাকে)
- শেয়ার বাজারের মার্কেট ভ্যালু
যাকাতযোগ্য সম্পদের মোট পরিমাণ=মোট আদায়যোগ্য সাধারণ ঋণ = (-)
বিয়োগ পরবর্তী অবশিষ্ট যাকাতযোগ্য সম্পদ =
আদায়যোগ্য যাকাত ২.৫% =
বিয়োগ পরবর্তী অবশিষ্ট যাকাতযোগ্য সম্পদ =
আদায়যোগ্য যাকাত ২.৫% =
লক্ষণীয় :
এখানে প্রত্যেক প্রকারের টাকার যোগফল ‘যাকাতযোগ্য সম্পদের মোট পরিমাণ’ ঘরে বসাতে হবে। যদি কোন সাধারণ ঋণ (বাণিজ্যিক ঋণ নয়) থাকে তাহলে তা ‘মোট আদায়যোগ্য ঋণ’ ঘরে বসিয়ে বিয়োগ দিতে হবে। ঋণ না থাকলে ০ (শূন্য) বসিয়ে বিয়োগ করতে হবে। এরপর বিয়োগফল ‘যাকাতযোগ্য সম্পদ’ ঘরে বসাতে হবে। এই অংশে যে ফলাফল থাকবে তার শতকরা ২.৫ ভাগ বের করলেই আদায়যোগ্য যাকাতের পরিমাণ বের হয়ে আসবে এবং সেই পরিমাণ অর্থ যাকাত দিতে হবে।
“এবং তোমরা যাকাত আদায় করো”। হে আল্লাহ্ আমাদের যাকাতকে কবুল করুন, আমীন। (সূরা বাকারা, আয়াত ৪৩)