অমুল্য বাণীসমূহ
কুরআন, হাদীস ও মনিষীদের অমূল্য কিছু বাণী
১। রাসূল সা. যা নিয়ে এসেছেন তা আকড়ে ধর এবং যা থেকে নিষেধ করেছেন তা থেকে বিরত থাক। (আল-কোরআন)
২। যাহারা ইয়াতীমের মাল অন্যায়ভাবে হরণ করে তাহারা মূলতঃ আগুন দ্বারাই নিজেদের পেট বোঝাই করে এবং তাহারা নিশ্চিয়ই জাহান্নামে উত্তপ্ত হবে। (আল-কোরআন)
৩। তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে সুদৃঢ় ভাবে ধারন কর পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়োনা। (আল-কোরআন)
৪। জ্ঞান মুমিনের হারানো সম্পদ যেখানে পাও সেখানে থেকেই সংগ্রহ কর। (আল-হাদীস)
৫। আল্লাহর রহমত ও দয়া সে পাইবেনা, যে মানুষের উপর দয়া ও রহম করেনা। (আল-হাদীস)
৬। তুমি দুনিয়াকে সুসজ্জিত করার সাধনায় লেগে রয়েছ আর দুনিয়া তোমাকে এখান থেকে বের করার জন্য সচেষ্ট। (হযরত আব বকর রা.)
৭। ইলম হাসিল না করে বুজুর্গ হওয়ার চেষ্টা করা সর্বাপেক্ষা গোমরাহী। (হযরত উমর রা.)
৮। মানুষের হক সম্পর্কে যে সচেতন নয় সে আল্লাহর হক সম্পর্কে কখনই সচেতন হতে পারেনা। (হযরত উসমান রা.)
৯। ব্যক্তি বিশেষের একটি আচরণ দেখিয়াই তাহার প্রতি আকৃষ্ট হইওনা, তাহার অন্যান্য আচরণ সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়ো। (হযরত আলী রা.)
১০। চরিত্রের মাঝে যদি সত্যের শিখা দ্বীপ্ত না থাকে, তাহলে জ্ঞান-গৌরব, আভিজাত্য সবই বৃথা। (আল্লামা রুমি)
১১। তুমি যদি কিছু হতে চাও তাহলে কষ্টকে অভ্যাসে পরিনত কর। (আল্লামা আবুল হাসান নদভী রহ.)
১২। শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবন কখনো সমাপ্ত হতে পারেনা এবং তালিবে ইলম কখনো ইলম থেকে ফারিগ হতে পারেনা। (আল্লামা আবুল হাসান নদভী রহ.)
১৩। তুমি দুনিয়ার সবকিছু পেয়েছ কিন্তু আল্লাহকে পাওনি তবে তুমি কিছুই পাওনি। (আল্লামা শামছুল হক ফরীদপুরী রহ.)
১৪। তুমি হক হক্কানিয়াতের পতাকাবাহী হবে আর তোমার শত্রæ হবে না তা হতে পারেনা। (আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী রহ.)
১৫। আসাতিযায়ে কিরামগণের নেক দোয়া কর্মজীবনের সফলতার চাবিকাঠী। (মুফতী মাকবুল হোসাইন দা.বা.)
১৬। নিজেকে ততটুকুই প্রকাশ কর, যতটুকু তুমি রয়েছ এবং নিজেকে যে রুপ প্রকাশ কর সে রুপ হওয়ার চেষ্টা কর। (হযরত বায়জীদ বোস্তামী রহ.)
১৭। সব মানুষ এক, আকারে ও আকৃতিতে; পার্থক্য শুধু কর্মের মধ্যে, চিন্তার মধ্যে এবং অনুভবের ক্ষেত্রে। (মাও. আবু তাহের মিছবাহ্ দা.বা.)
১৮। যদি শুধু খানকায় বসে বসে ইসলাম প্রচার করা যেত তাহলে রাসূল সা. এর মাদানী জীবনের প্রয়োজন ছিলনা। (মুফতী আমিনী রহ.)
১৯। খুতবা চলাকালীন সময়ে টাকা কালেকশন করা বা দান বাক্স চালানো নিষেধ। (রদ্দুল মুহতার ৩/৩৫)
২০। হাত পায়ের আঙ্গুলে নেল পালিশ থাকা অবস্থায় অজু গোসল শুদ্ধ হয় না। (আলমগীরী ১/৪, আহসানুল ফাতওয়া ২/২৭)
২১। সালামের জবাব শুনিয়ে দেওয়া ওয়াজিব। (আলমগীরী ৫/৩৫৯)
২২। অমুসলিমদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগদান করা নাজায়েয। (আলমগীরী ২/২৭৬, জাদীদ ফিকহী মাসায়েল ১/৩০৭)
২৩। শরীয়তের দৃষ্টিতে মৃত্যুবার্ষিকী পালনের কোন ভিত্তি নেই বরং শরীয়ত পরিপন্থী কাজ। (ইমদাদুল আহকাম ১/১৯০)
২৪। পালক পুত্র এবং উকিল বাপের সাথে দেখা করা নাজায়েয। (তাফসীরে মাজহারী ৬/৪৯০)
২৫। খাতনা উপলক্ষ্যে সাতদিনা পালন করা বিদ‘আত। (রদ্দুল মুহতার ২/২৪০)
২৬। মৃত ব্যক্তির রুহের মাগফিরাতের উদ্দেশ্যে ত্রিশা, চল্লিশা পালন করা বিদ‘আত। (আহসানুল ফাতওয়া ১/৩৭৪)
২৭। মুমিন এক গর্তে দুবার দংশিত হয় না। (আল হাদীস)
২৮। যে কেউ আল্লাহ তা‘আলাকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য হিদায়েতের পথ করে দেন, তাকে তার ধারণাতীত উৎস হতে রিজিক দান করেন। (আল কুরআন)
২৯। কোন ব্যক্তির হাজত পূরণ করার উপমা হলো, যেন কেউ সারা জীবন আল্লাহর সেবায় কাটালো। (ইমাম শাফেয়ী রহ.)
৩০। শিরকের পর নিকৃষ্টতম গুনাহ হলো, মানুষকে কষ্ট দেওয়া। (আল হাদীস)
৩১। ঈমানের পর সর্বোত্তম নেকী হল, মানুষকে আরাম দেওয়া। (আল হাদীস)
৩২। ব্যক্তির ইসলামের একটি সৌন্দর্য হলো, সব অনর্থক বিষয় ছেড়ে দেওয়া। (আল হাদীস)
৩৩। নিচু লোকের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে অশ্লীল বাক্য। (হযরত আলী রা.)
৩৪। যে প্রতিবেশীকে কষ্ট দেয় সে জাহান্নামী, যদিও সারা রাত ইবাদত করে, সারা দিন রোজা রাখে। (আল হাদীস)
৩৫। তোমরা তাকওয়া ও পূণ্যের কাজে একে অপরকে সহযোগিতা কর। (সূরা মায়িদা : ২)
৩৬। তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। (সূরা যুমার : ৫৩)
৩৭। আল্লাহ তা‘আলা যার কল্যাণ চান তাকে দ্বীনের ইলম দান করেন। (বুখারী শরীফ)
৩৮। গীবত তথা কারো দোষ-ত্রæটি অন্যের নিকট বর্ণনা করা ব্যভিচার থেকেও জঘন্য। (বুখারী শরীফ)
৩৯। মানুষ মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট যে, সে যাই শুনে তাই বলে বেড়ায়। (বুখারী শরীফ)
৪০। মাজারের নামে মান্নত করা হারাম। (মুসলিম শরীফ)
৪১। ঐ ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে না যার অন্তরে তিল পরিমাণ অহংকার রয়েছে। (মুসলিম শরীফ)
৪২। দু‘টি নিয়ামতের ব্যাপারে অধিকাংশ মানুষ ধোকায় পরে রয়েছে, একটি হল সুস্থতা, অপরটি হল অবসরতা। (বুখারী-৬৪১৭)
৪৩। দুনিয়া মুমিনের জন্য জেলখানা এবং কাফিরের জন্য জান্নাত স্মরুপ। (তিরমিযী-২৩২৯)
৪৪। দ্বীন হলো কল্যাণ কামনা। (তিরমিযী-১৯৩১)
৪৫। তোমরা সকল সুখ-স্বাদ বিনষ্টকারী মৃত্যুর কথা বেশি বেশি স্মরণ কর। (তিরমিযী-২৩১৭)
৪৬। ইসলামের সৌন্দর্য হলো অনর্থক বিষয় পরিহার করা। (তিরমিযী-২৩৭৭)
৪৭। জাহান্নামকে কামনা-বাসনা দ্বারা আবৃত রাখা হয়েছে, আর জান্নাতকে বালা-মুসীবত দ্বারা আবৃত রাখা হয়েছে। (বুখারী-৬৪৮৭)
৪৮। মকবুল হজ্জের প্রতিদান একমাত্র জান্নাত। (মুসলিম-১৩৪৯)
৪৯। জ্ঞানীগণ ভেবে কথা বলেন, মূর্খরা ভাবে কথা বলার পর। (হযরত আলী রা.)
৫০। তুমি দুনিয়ার সব কিছু পেয়েছো, কিন্তু আল্লাহকে পাওনি তবে তুমি কিছুই পাওনি। (আল্লামা শামছুল হক ফরিদপুরী রহ.)
আল-কুরআনের বাণীসমূহ
১। রাসূল সা. যা নিয়ে এসেছেন তা আকড়ে ধর এবং যা থেকে নিষেধ করেছেন তা থেকে বিরত থাক। (আল-কোরআন)
২। যাহারা ইয়াতীমের মাল অন্যায়ভাবে হরণ করে তাহারা মূলতঃ আগুন দ্বারাই নিজেদের পেট বোঝাই করে এবং তাহারা নিশ্চিয়ই জাহান্নামে উত্তপ্ত হবে। (আল-কোরআন)
৩। তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে সুদৃঢ় ভাবে ধারন কর পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়োনা। (আল-কোরআন)
৪। যে কেউ আল্লাহ তা‘আলাকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য হিদায়েতের পথ করে দেন, তাকে তার ধারণাতীত উৎস হতে রিজিক দান করেন। (আল কুরআন)
৫। তোমরা তাকওয়া ও পূণ্যের কাজে একে অপরকে সহযোগিতা কর। (সূরা মায়িদা : ২)
৬। তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। (সূরা যুমার : ৫৩)
আল-হাদীসের বাণীসমূহ
১। জ্ঞান মুমিনের হারানো সম্পদ যেখানে পাও সেখানে থেকেই সংগ্রহ কর। (আল-হাদীস)
২। আল্লাহর রহমত ও দয়া সে পাইবেনা, যে মানুষের উপর দয়া ও রহম করেনা। (আল-হাদীস)
৩। মুমিন এক গর্তে দুবার দংশিত হয় না। (আল হাদীস)
৪। শিরকের পর নিকৃষ্টতম গুনাহ হলো, মানুষকে কষ্ট দেওয়া। (আল হাদীস)
৫। ঈমানের পর সর্বোত্তম নেকী হল, মানুষকে আরাম দেওয়া। (আল হাদীস)
৬। ব্যক্তির ইসলামের একটি সৌন্দর্য হলো, সব অনর্থক বিষয় ছেড়ে দেওয়া। (আল হাদীস)
৭। যে প্রতিবেশীকে কষ্ট দেয় সে জাহান্নামী, যদিও সারা রাত ইবাদত করে, সারা দিন রোজা রাখে। (আল হাদীস)
৮। আল্লাহ তা‘আলা যার কল্যাণ চান তাকে দ্বীনের ইলম দান করেন। (বুখারী শরীফ)
৯। গীবত তথা কারো দোষ-ত্রæটি অন্যের নিকট বর্ণনা করা ব্যভিচার থেকেও জঘন্য। (বুখারী শরীফ)
১০। মানুষ মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট যে, সে যাই শুনে তাই বলে বেড়ায়। (বুখারী শরীফ)
১১। মাজারের নামে মান্নত করা হারাম। (মুসলিম শরীফ)
১২। ঐ ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে না যার অন্তরে তিল পরিমাণ অহংকার রয়েছে। (মুসলিম শরীফ)
১৩। দু‘টি নিয়ামতের ব্যাপারে অধিকাংশ মানুষ ধোকায় পরে রয়েছে, একটি হল সুস্থতা, অপরটি হল অবসরতা। (বুখারী-৬৪১৭)
১৪। দুনিয়া মুমিনের জন্য জেলখানা এবং কাফিরের জন্য জান্নাত স্মরুপ। (তিরমিযী-২৩২৯)
১৫। দ্বীন হলো কল্যাণ কামনা। (তিরমিযী-১৯৩১)
১৬। তোমরা সকল সুখ-স্বাদ বিনষ্টকারী মৃত্যুর কথা বেশি বেশি স্মরণ কর। (তিরমিযী-২৩১৭)
১৭। ইসলামের সৌন্দর্য হলো অনর্থক বিষয় পরিহার করা। (তিরমিযী-২৩৭৭)
১৮। জাহান্নামকে কামনা-বাসনা দ্বারা আবৃত রাখা হয়েছে, আর জান্নাতকে বালা-মুসীবত দ্বারা আবৃত রাখা হয়েছে। (বুখারী-৬৪৮৭)
১৯। মকবুল হজ্জের প্রতিদান একমাত্র জান্নাত। (মুসলিম-১৩৪৯)
অমুল্য বাণীসমূহ
১। তুমি দুনিয়াকে সুসজ্জিত করার সাধনায় লেগে রয়েছ আর দুনিয়া তোমাকে এখান থেকে বের করার জন্য সচেষ্ট। (হযরত আব বকর রা.)
২। ইলম হাসিল না করে বুজুর্গ হওয়ার চেষ্টা করা সর্বাপেক্ষা গোমরাহী। (হযরত উমর রা.)
৩। মানুষের হক সম্পর্কে যে সচেতন নয় সে আল্লাহর হক সম্পর্কে কখনই সচেতন হতে পারেনা। (হযরত উসমান রা.)
৪। ব্যক্তি বিশেষের একটি আচরণ দেখিয়াই তাহার প্রতি আকৃষ্ট হইওনা, তাহার অন্যান্য আচরণ সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়ো। (হযরত আলী রা.)
৫। চরিত্রের মাঝে যদি সত্যের শিখা দ্বীপ্ত না থাকে, তাহলে জ্ঞান-গৌরব, আভিজাত্য সবই বৃথা। (আল্লামা রুমি)
৬। তুমি যদি কিছু হতে চাও তাহলে কষ্টকে অভ্যাসে পরিনত কর। (আল্লামা আবুল হাসান নদভী রহ.)
৭। শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবন কখনো সমাপ্ত হতে পারেনা এবং তালিবে ইলম কখনো ইলম থেকে ফারিগ হতে পারেনা। (আল্লামা আবুল হাসান নদভী রহ.)
৮। তুমি দুনিয়ার সবকিছু পেয়েছ কিন্তু আল্লাহকে পাওনি তবে তুমি কিছুই পাওনি। (আল্লামা শামছুল হক ফরীদপুরী রহ.)
৯। তুমি হক হক্কানিয়াতের পতাকাবাহী হবে আর তোমার শত্রæ হবে না তা হতে পারেনা। (আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী রহ.)
১০। আসাতিযায়ে কিরামগণের নেক দোয়া কর্মজীবনের সফলতার চাবিকাঠী। (মুফতী মাকবুল হোসাইন দা.বা.)
১১। নিজেকে ততটুকুই প্রকাশ কর, যতটুকু তুমি রয়েছ এবং নিজেকে যে রুপ প্রকাশ কর সে রুপ হওয়ার চেষ্টা কর। (হযরত বায়জীদ বোস্তামী রহ.)
১২। সব মানুষ এক, আকারে ও আকৃতিতে; পার্থক্য শুধু কর্মের মধ্যে, চিন্তার মধ্যে এবং অনুভবের ক্ষেত্রে। (মাও. আবু তাহের মিছবাহ্ দা.বা.)
১৩। যদি শুধু খানকায় বসে বসে ইসলাম প্রচার করা যেত তাহলে রাসূল সা. এর মাদানী জীবনের প্রয়োজন ছিলনা। (মুফতী আমিনী রহ.)
১৪। খুতবা চলাকালীন সময়ে টাকা কালেকশন করা বা দান বাক্স চালানো নিষেধ। (রদ্দুল মুহতার ৩/৩৫)
১৫। হাত পায়ের আঙ্গুলে নেল পালিশ থাকা অবস্থায় অজু গোসল শুদ্ধ হয় না। (আলমগীরী ১/৪, আহসানুল ফাতওয়া ২/২৭)
১৬। সালামের জবাব শুনিয়ে দেওয়া ওয়াজিব। (আলমগীরী ৫/৩৫৯)
১৭। অমুসলিমদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগদান করা নাজায়েয। (আলমগীরী ২/২৭৬, জাদীদ ফিকহী মাসায়েল ১/৩০৭)
১৮। শরীয়তের দৃষ্টিতে মৃত্যুবার্ষিকী পালনের কোন ভিত্তি নেই বরং শরীয়ত পরিপন্থী কাজ। (ইমদাদুল আহকাম ১/১৯০)
১৯। পালক পুত্র এবং উকিল বাপের সাথে দেখা করা নাজায়েয। (তাফসীরে মাজহারী ৬/৪৯০)
২০। খাতনা উপলক্ষ্যে সাতদিনা পালন করা বিদ‘আত। (রদ্দুল মুহতার ২/২৪০)
২১। মৃত ব্যক্তির রুহের মাগফিরাতের উদ্দেশ্যে ত্রিশা, চল্লিশা পালন করা বিদ‘আত। (আহসানুল ফাতওয়া ১/৩৭৪)
২২। কোন ব্যক্তির হাজত পূরণ করার উপমা হলো, যেন কেউ সারা জীবন আল্লাহর সেবায় কাটালো। (ইমাম শাফেয়ী রহ.)
২৩। নিচু লোকের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে অশ্লীল বাক্য। (হযরত আলী রা.)
২৪। জ্ঞানীগণ ভেবে কথা বলেন, মূর্খরা ভাবে কথা বলার পর। (হযরত আলী রা.)
২৫। তুমি দুনিয়ার সব কিছু পেয়েছো, কিন্তু আল্লাহকে পাওনি তবে তুমি কিছুই পাওনি। (আল্লামা শামছুল হক ফরিদপুরী রহ.)
অমুল্য বাণীসমূহ
সন্তানের জন্য সম্পদ জমা না রেখে সন্তানকেই সম্পদ বানিয়ে যাও- কাজী মু’তাসিম বিল্লাহ্ রহ.
কুরআনের অবমাননা হবে আর আমরা ঘরে বসে থাকবো তা হতে পারেনা- মুফতী আমিনী রহ.
কওমী মাদরাসাগুলো ইসলামের দূর্গ- মুফতী আমিনী রহ.
ভুল করেছো! ভুল স্বীকার করে নাও। অন্যায় করেছো! অনুতপ্ত হও। তাহলেই তুমি ভালো মানুষ- মাও. আবু তাহের মিছবাহ্ দা.বা.
সব মানুষ এক, আকারে ও আকৃতিতে; পার্থক্য শুধু কর্মের মধ্যে, চিন্তার মধ্যে এবং অনুভবের ক্ষেত্রে- মাও. আবু তাহের মিছবাহ্ দা.বা.
তুমি মাকে খুশি করো দুনিয়া আখিরাতের কোথাও আটকাবে না। (মাও. আবু তাহের মিছবাহ দা.বা.)
অজ্ঞের পক্ষে নীরবতাই হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম পন্থা। এটা সবাই জানলে কেউ অজ্ঞ হতো না। (শেখ সাদী রহ.)
অকৃতজ্ঞ মানুষের চেয়ে কৃতজ্ঞ কুকুর শ্রেয়। (শেখ সাদী রহ.)
আমি আল্লাহকে সবচেয়ে বেশী ভয় পাই। তার পরেই ভয় পাই যে আল্লাহকে মোটেই ভয় পায় না। (শেখ সাদী রহ.)
হিং¯্র বাঘের উপর দয়া করা নিরীহ হরিণের উপর জুলুম করার নামান্তর। (শেখ সাদী রহ.)
যে সৎ, নিন্দা তার কোন অনিষ্ট করতে পারে না। (শেখ সাদী রহ.)
দেয়ালের সম্মুখে দাঁড়িয়ে কথা বলার সময় সতর্ক হয়ে কথা বল, কারণ তুমি জান না দেয়ালের পিছনে কে কান পেতে দাঁড়িয়ে আছে। (শেখ সাদী রহ.)
প্রতাপশালী লোককে সবাই ভয় পায় কিন্তু শ্রদ্ধা করে না। (শেখ সাদী রহ.)
পরকালে যাহা আবশ্যক তাহা যৌবনে সংগ্রহ করিও। (শেখ সাদী রহ.)
‘তোমরা সৎকর্ম ও তাকওয়ার কাজে একে অন্যকে সাহায্য-সহযোগিতা কর’ (আল-কোরআন)।
নিশ্চয়ই নামায অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে। (আন-কাবুত :৪৫)
নিশ্চয়ই আমি তোমাদেরকে কিছু ভয়, ক্ষুধা, জান-মাল এবং ফসলের ক্ষতির মাধ্যমে পরীক্ষা করবো। হে নবী! আপনি ধৈর্য্যশীলদের সুসংবাদ দিন। (আল-ইমরান:৪৫)
‘আলিম হন না হতে পারলে শ্রোতা হন তাও না হতে পারলে আলিমদেরকে ভালোবাসুন এর বাহিরে গিয়ে নিজেকে ধ্বংস করবেন না’ (আল-হাদীস)
নিশ্চয়ই মিথ্যা পাপাচারের দিকে নিয়ে যায়। আর পাপাচার নিয়ে যায় জাহান্নামের দিকে। (বুখারী ও মুসলিম)
কিয়ামতের দিন মুমিনের পাল্লায় সবচেয়ে বেশী ভারী হবে তার সদাচরণ। (তিরমিযী শরীফ)
যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বিনয় অবলম্বন করবে আল্লাহ তা‘আলা তাকে মর্যাদাবান করবেন। (মুসলিম শরীফ)
প্রকৃত মুসলমান সেই যার জিহŸা ও হাত থেকে অপর মুসলমান নিরাপদ থাকে। (বুখারী ও মুসলিম)
‘চরিত্রহীন নারী, বিষাক্ত সাপের ন্যায় ধরলে নরম! কিন্তু এর ছোবল মারাতœক’ (ইমাম গাজ্জালী রহ.)
‘পাপ যতই ক্ষুদ্র হোক, তা থেকে দূরে থাকর চেষ্টা করিও, আর পুণ্য যতই ক্ষুদ্র হোক, তা আমল করার চেষ্টা করিও’ (ইমাম গাজ্জালী রহ.)
‘তাহাজ্জুদ ছাড়া আল্লাহ কে পাওয়া যায় না, নফল রোযা ছাড়া সাধনা হয় না, বেশী বেশী আল্লাহ আল্লাহ্ জিকির করা ছাড়া ক্বলবে নূর পয়দা হয় না’ (পীর সাহেব নূরানী দা.বা.)
এক নি:শ^াস সময়ের মূল্য দুনিয়ার সব কিছুর চেয়েও বেশী দামী। (হযরত হাফেজ্জী হুজুর রহ.)
আমি যে নিয়তে তাহাজ্জুদ পড়ি, সে নিয়তেই রাজনীতি করি। (সায়্যিদ হুসাইন আহমাদ মাদানী রহ.)
অলস ও কর্মবিমুখ মানুষের জন্য সাধনার এই পৃথিবীতে কোন স্থান নেই। (আবুল হাসান আলী নদবী রহ.)
ইসলামই যদি এদেশে বিপন্ন হলো তাহলে মক্তব-মাদরাসার কী প্রয়োজন থাকলো। (আবুল হাসান আলী নদবী রহ.)
তোমার আক্ষেপ করা উচিৎ যদি ভোরের পাখিরা তোমার আগে জেগে ওঠে। (হযরত আবু বকর সিদ্দীক রা.)
জীবনে যদি কিছু করতে চাও তবে কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ে অভ্যস্ত হয়ে উঠো। (ফিদায়ে মিল্লাত সায়্যিদ আসআদ মাদানী রহ.)